সোশ্যাল মিডিয়া হিসেবে ফেসবুক, টুইটার, টিকটক,লাইকি এর ভালো দিক এবং খারাপ দিক

 সোশ্যাল মিডিয়া হিসেবে ফেসবুক, টুইটার, টিকটক,লাইকি এর ভালো দিক এবং খারাপ দিক

সোশ্যাল মিডিয়া হিসেবে ফেসবুক, টুইটার, টিকটক,লাইকি এর ভালো দিক এবং খারাপ দিক
ফেসবুক সামাজিক যোগাযোগের একমাত্র জনপ্রিয় মাধ্যম হিসেবে এর ব্যাপক  নাম রয়েছে।বর্তমানে মেয়ে খারাপ খারাপ ছবি পোস্ট করে ফেসবুককে নিকৃষ্টতম যোগাযোগ মাধ্যমে পরিনত করছে এবং সাথে ছোট থেকে বৃদ্ধ পুরুষ মানুষদেরকেও নষ্ট করছে এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।

এই ফেসবুক যা বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এর জনক মার্ক জাকারবার্গ।২০০৪ সালে মার্ক জাকারবার্গ সর্ব প্রথম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে এই ফেসবুক তৈরি করেন।

সোশ্যাল মিডিয়া কেন্দ্র করে গত কয়েক বছরে অনেক কিছু শিখেছি, জেনেছি, স্বপ্ন দেখার সাহস পেয়েছি। আর পেয়েছি ফেসবুক, টুইটার সহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া কাজে লাগানোর দারুণ কিছু আইডিয়া। সোশ্যাল মিডিয়া একটা বড়সড় হাতিয়ার, যার মাধ্যমে ভালো কিংবা খারাপ, দুই দিকেই পরিবর্তন আনা সম্ভব। শুধুই যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে না দেখে, এটাকে ব্যবহার করে ঘটিয়ে দেয়া যায় অসাধারণ কিছু পরিবর্তন!

সোশ্যাল মিডিয়া বলতে কি বুঝায়, এটা মোটামুটি আমরা সবাই জানি। সামাজিক মিডিয়া বা সোশ্যাল মিডিয়া হলো এক ধরণের কম্পিউটার-ভিত্তিক প্রযুক্তি, যার মাধ্যমে বিভিন্ন ভার্চুয়াল নেটওয়ার্ক ও সম্প্রদায়ের মধ্যে ডিজিটালভাবে ধারণা, চিন্তাভাবনা ও তথ্য ভাগ করে নেওয়া যায়।  যেহেতু এই সামাজিক মাধ্যমগুলো হলো ইন্টারনেট-ভিত্তিক, তাই এইগুলো ব্যবহারকারীদের তাদের ব্যক্তিগত নথি, তথ্য, ভিডিও ও ছবি ইত্যাদিকে দ্রুত ইলেকট্রনিক যোগাযোগের সুবিধা দিয়ে থাকে।  

এই লেখায় আমরা জেনে নেবো সোশ্যাল মিডিয়া কাকে বলে, আর সোশ্যাল মিডিয়া নতুনভাবে ব্যবহার করার চমৎকার কিছু আইডিয়া।    

সোশ্যাল মিডিয়া এর ইতিহাস:

তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলো বেশ জনপ্রিয়।বর্তমানে এই প্লাটফর্মগুলোর একটা বিপ্লব চলছে। সোশ্যাল মিডিয়ার যাত্রা অনেক আগে থেকে শুরু হলেও মূলত ২০১০ সালে এটি ঠিকঠাক আত্মপ্রকাশ করে।

যেকোনো প্রযুক্তিই শত শত বছরের বিভিন্ন কনসেপ্ট থেকে আবিষ্কার হয়েছে। তেমনি করে সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম গুলোর আবিষ্কারের ক্ষেত্রে রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস। ইন্টারনেট আবিষ্কারের পর সোশ্যাল মিডিয়ার মূল ধারণা মানুষের মধ্যে আসে। আগে মানুষ চিঠিপত্রের মাধ্যমে ভাবের আদান-প্রদান করতো। তবে এক্ষেত্রে তথ্য আদান-প্রদান করতে দীর্ঘ সময় লেগে যেত। মূলত চিঠিপত্র আদান প্রদানের এই  ধ্যান-ধারণা থেকেই আজকের এই আধুনিক সোশ্যাল মিডিয়ার আবির্ভাব।

এভাবেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সারা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পরিণত হয়েছে।

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post

Facebook