অনেক ফেল এইচএসসি ২০২৩ পরীক্ষার খাতায় – বলছে শিক্ষক


অনেক ফেল এইচএসসি ২০২৩ পরীক্ষার খাতায় – বলছে শিক্ষক

অনেক ফেল এইচএসসি ২০২৩ পরীক্ষার খাতায় – বলছে শিক্ষক

উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে এইচএসসি ২০২৩ পরীক্ষার খাতা দেখা শুরু করেছে শিক্ষকরা। এক্ষেত্রে কয়েকটি দুঃসংবাদ জানিয়েছি তাদের খাতা দেখা নিয়ে।

শিক্ষকরা বলেন আমরা ভাবতেও পারিনি ত শিক্ষার্থী ফেল করবে। এক্ষেত্রে কোন বিষয়ে এত শিক্ষার্থী ফেল করেছে জানতে চাইলে তারা

dxt

আমাদেরকে কিছু চমৎকার এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানিয়েছে। মূলত গত 17 আগস্ট থেকে শিক্ষার্থীদের এইচএসসি পরীক্ষা ২০২৩ শুরু হয়েছে।

আরওপড়ুন

৮০০০ টাকা বৃত্তি পাবে - শিক্ষার্থীরা। 

২০২৪ সাল থেকে আর থাকছে না পিএসসি এবং জেএসসি বোর্ড পরীক্ষা 

চলতি বছরে এইচএসসি পরীক্ষা ২০২৩ শিক্ষার্থীরা তেমন কোনো সুযোগ-সুবিধা পায়নি, তাদের অনেক আগেই পরীক্ষায় আয়োজন করা হচ্ছে।

dxt

তাছাড়া সম্পূর্ণ নাম্বারে পরীক্ষা হচ্ছে, যার কারণে একটু সমস্যা তৈরি হয়েছে তাদের পরীক্ষার ক্ষেত্রে। কিন্তু শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে

কোন সমস্যা নেই, আমরা সুন্দর ভাবে পরীক্ষা অংশগ্রহণ করাচ্ছি। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে তাদের পরীক্ষা শেষ হয়ে যাবে।

এখন তাদের বিষয়গুলোর খাতা শিক্ষকদের কাছে চলে যাচ্ছে। শিক্ষকরা সেই বিষয়গুলো খাতা দেখে

নম্বর বোর্ডের কাছে পাঠাবে যার উপর ভিত্তি করে রেজাল্ট প্রস্তুত করা হবে। এখন কিভাবে শিক্ষকরা খাতা দেখতে জানতে চাইলে।

dxt

শিক্ষকরা আমাদেরকে বলেন আমরা বাংলা প্রথম পত্র দ্বিতীয় পত্র এবং ইংরেজি প্রথম পত্র দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষার খাতা হাতে পেয়েছি।

দায়িত্বগত শিক্ষকরা তাদের খাতা গুলো খুব সুন্দর ভাবে দেখছে, এখন সেগুলো মূল্যায়ন করে তারা বোর্ডের কাছে নাম্বার পাঠাবে।

dxt

এক্ষেত্রে ইংরেজি বিষয়ে কয়েকজন শিক্ষকের সাথে আমরা কথা বললে তারা জানায় ইংরেজি পরীক্ষায়

অনেক শিক্ষার্থী খারাপ রেজাল্ট করছে। কারণ অনেক শিক্ষার্থী পর্যাপ্ত লিখতে পারেনি এবং অনেক ভুল উত্তর দিয়েছে।

যার কারণে তাদের নাম্বার অনেক কম, এসেছে যার কারণে অনেক শিক্ষার্থী পরীক্ষায় ফেল করছেন।


dxt

তবে শিক্ষকরা বলছে আমরা চেষ্টা করছি, তাদেরকে পাস করিয়ে দেওয়ার। তবে যদি পর্যাপ্ত না লিখে এবং সঠিক উত্তর না লিখে

তখন তাদেরকে নম্বর দেয়া অনেক কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে। তারপরও শিক্ষা বোর্ডের নিয়ম অনুযায়ী যেখানে ভুল লিখেছে সে কেন আমরা

এক বা দুই নম্বর দিয়ে তাদেরকে চেষ্টা করছি পাশ করে দেওয়ার। কিন্তু এত খারাপ লিখলে কখনোই তাদেরকে পাস করানো সম্ভব হবে না।

অনেক খাতার বান্ডিল আমাদের কাছে এসেছে যেখানে আমরা দেখতে পাচ্ছি খুবই ভালো ফলাফল করেছে।

dxt

আবার কিছু বান্ডিলে অনেক খারাপ ফলাফল করেছে। তারপর আমরা চেষ্টা করছি শিক্ষার্থীদেরকে সহযোগিতা করার কতটুকু করতে পারব,

আমরা জানি না আমরা যখন ফলাফল আরো একবার দেখব তখন হয়তোবা আমরা চেষ্টা করব তাদেরকে পাস করিয়ে দেওয়ার।

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post

Facebook