পরিবারের ৭ সদস্য আগুনে পুড়ে ছাই

সাগরে ধরা পড়া ১৬৯টি পোপা মাছ ৩০ লাখ টাকায় বিক্রি



২৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৬:৫৭
কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীতে জেলের জালে ধরা পড়া ১৬৯টি কালো পোপা মাছ বিক্রি হয়েছে ৩০ লাখ ৫০ হাজার টাকায়। শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে মা মরিয়ম ফিশিং নামের একটি প্রতিষ্ঠান মাছগুলো কিনে নেয়।

জানা গেছে, ৬ কেজি সাইজের কালো পোপা মাছ বিক্রি হয়েছে ১৪ লাখ টাকায়। আর যে-সব কালো পোপার ওজন ৯ কেজির ওপরে সেগুলো বিক্রি হয়েছে ১৬ লাখ ৫০ হাজার টাকায়। মাছ বিক্রির বিষয়টি মোবাইল ফোনে নিশ্চিত করেছেন ধলঘাটা ইউনিয়ন পরিষদের ৪নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোক্তার আহমদ। 



তিনি বলেন, মোজাম্মেলের বাড়ি আমার ওয়ার্ডে শরইতলা সাইটপাড়া এলাকায়। তার ২ ছেলে এবং ১ মেয়ে নিয়ে ৫ সদস্যের পরিবার। একসঙ্গে এত মাছ পেয়ে তারা লাভবান হয়েছেন। আমরা এলাকার মানুষও খুশি।



শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) সাগরের মহেশখালী চ্যানেলে মোজাম্মেল বহদ্দারের ট্রলারের জালে ধরা পড়ে মাছগুলো। এতো মাছ একসঙ্গে ধরা পড়ার খবরে পুরো ধলঘাট ইউনিয়নে হৈচৈ লেগে যায়। সবখানে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠে মোজাম্মেল এবং কালো পোয়া। এলাকার অনেকেই মাছগুলো একনজর দেখতে যায়।


যমুনা ফিউচার পার্কের সামনে সিএনজি অটোরিকশায় আগুন



রাজধানীর যমুনা ফিউচার পার্কের সামনে একটি সিএনজি অটোরিকশায় আগুন লেগেছে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে। 



শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ৪টা ৫২ মিনিটে আগুন লাগার সংবাদ পায় ফায়ার সার্ভিস।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার রাফি আল ফারুক বলেন, আজ বিকেলে ৪টা ৫২ মিনিটে যমুনা ফিউচার পার্কের সামনে একটি সিএনজি অটোরিকশায় আগুনের সংবাদ পাই আমরা। পরে আমাদের দুইটি ইউনিট আগুন নির্বাপণে কাজ করছে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে অটোরিকশাটিতে আগুন লাগে। তবে হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।



আরওঃ

আগুনে পুড়ে ছাই পাঁচ পরিবারের ৭ ঘর




লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পাঁচ পরিবারের সাতটি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের পশ্চিম বেজগ্রাম এলাকার আজিজুল ইসলামের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পাঁচ পরিবারের সাতটি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। 


শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের পশ্চিম বেজগ্রাম এলাকার আজিজুল ইসলামের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) সকালে টংভাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সেলিম হোসেন ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে ওই এলাকার আজিজুল, নেলভেলু সাজুমুদ্দিন, তার ছেলে মমিনুর এবং শাজাহানের বসতবাড়িতে হঠাৎ আগুন লাগে। পরে তাদের চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে গিয়ে কয়েক ঘণ্টা চেষ্টা করে আগুন নেভাতে ব্যর্থ হয়ে হাতীবান্ধা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়। পরে ফায়ার সার্ভিসের দুইটি টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নেভাতে সক্ষম হয়। কিন্তু ততক্ষণে পাঁচ পরিবারের সাতটি ঘর একেবারে পুড়ে ছাই হয়ে যায়।


প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, রান্নাঘরের বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটেছে। তবে এতে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। অগ্নিকাণ্ডে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা এখনো জানা যায়নি।



হাতীবান্ধা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের ইনচার্জ মো. মনির হোসেন ঢাকা পোস্টকে বলেন, খবর পেয়েই দ্রুত ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভাতে সক্ষম হয়। তবে স্থানীয়রা অনেক দেরিতে খবর দেওয়ায় সাতটি ঘর পুড়ে যায়।

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে দ্রুত ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়ার আহ্বান জানান এই কর্মকর্তা। 


বিশেষ খবরঃ

আগুন দেখে দৌড়ে পালালো, নাতি,নানি,পুত্রবধূ এবং আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেল শ্বশুর।

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post

Facebook